মির্জাপুর উপজেলার আওয়ামী পরিবার ও আওয়ামী লীগের লীগের প্রবীণ রাজনীতিবিদ, টানা ৫ বারের সফল ইউপি চেয়ারম্যান ও ৩ বারের উপজেলা পরিষদের সফল চেয়ারম্যান,বঙ্গবন্ধু কন্যা, দেশরত্ন মানবতার মা ও সফল প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার আস্থাভাজন নেতা আলহাজ্ব বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর এনায়েত হোসেন মন্টু। তিনি একজন নেতাই নন বরং উপজেলাবাসীর আস্থার প্রতীক ও বারবার জনগনের ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি।তিনি কোন রাজকীয় ভাব নিয়ে চলে না,খুব সাদাসিধে জীবনযাপন করে।একটি গাড়ি নিয়ে চলে তা আবার সরকার থেকে দেয়া পুরাতন গাড়ি।সবসময় জনগনের পাশে থেকে জনগনের সেবা করে যান নি:শ্বার্থভাবে।যদি জনগনের আস্থার প্রতীক না থাকত তা হলে এতদিন জনপ্রতিনিধি থাকা সম্ভব না এটাই প্রকাশ পায়।

কিন্তু বর্তমানে কিছু হাইব্রিড নেতা হয়েছে, যারা ক্ষমতার লোভে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার নামে তাকে এবং তার পরিবারের মানহানি করার জন্য একটি কুচক্রী মহল বিভিন্ন কথা লিখতেছে বিভিন্ন গণমাধ্যমে।একটি কুচক্রী মহল বিভিন্ন অযৌক্তিক প্রশ্ন তুলছেন তাকে নিয়ে। যে প্রশ্নের কোন ভিত্তি নেই, এমনটাই জানালেন মুক্তিযোদ্ধা পরিবার।তাকে নিয়ে এবং তার পরিবারকে নিয়ে যারা অযথা তার মানহানি করার জন্য লিখতেছেন আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি, বললেন উপজেলার বিভিন্ন মুক্তিযোদ্ধা পরিবার, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও সুশীল সমাজের জনগন।তারা আরো জানান,মিথ্যা ও বানোয়াট অপপ্রচার করে কোন লাভ হবে না।সত্য সারাজীবন সত্যই থাকে।

অন্যদিকে বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর এনায়েত হোসেন মন্টুর কনিষ্ঠ পুত্র যুব সমাজের আইডল ও অহংকার, টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী যুবলীগের সহ সম্পাদক,বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব মির্জাপুর উপজেলা শাখার সভাপতি মীর মঈন হোসেন রাজীবের বিষয়েও অনেকেই কথা বলছেন।তিনি একজন সফল ব্যবসায়ি। আর একজন সফল ব্যবসায়ির লাইফ স্টাইল তার মত করেই সাজাবে অন্য কারো মতো করে না। তার পরিবারকে কোথায় নিয়ে চিকিৎসা করাবে এটা তাদের ব্যক্তিগত বিষয়।জেলা আওয়ামী যুবলীগের সহ সম্পাদক মীর মঈন হোসেন রাজীবের নামে মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা হয়েছে বিদায় তাতে কোন ফল আসে নি। এমন অযৌক্তিক প্রশ্ন করা মানে সাধারণ মানুষের কাছে হাস্যকর।কারন মানুষ এখন সব বুঝে।মিথ্যা ও বানোয়াট বলে মানুষকে বুঝানোর দিন শেষ।আর কিছু ছবি এডিট করে সাধারণ মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা চালিয়েছে কুচক্রী মহলটি।এমনটাই জানালেন যুবলীগ নেতা মীর মঈন হোসেন রাজীব।

এলাকাবাসীরা বলেন, আমাদের উপজেলা চেয়ারম্যান ও চেয়ারম্যানের ছেলে আমাদের অনেক সাহায্য করে। তাদের কাছে গেলে কখনো ফিরিয়ে দেয় না। যুবলীগ নেতা মীর মঈন হোসেন রাজীব বলেন,আমি ব্যবসায়ী।আমার বিরুদ্ধে যেসব চক্রান্ত চালানো হচ্ছে,আমার ছবি এডিট করে আমার নামে মিথ্যা ও বানোয়াট অপপ্রচার চালাচ্ছে একটি কুচক্রী মহল আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর এনায়েত হোসেন মন্টু বলেন, বিষয়টি তদন্ত করা হবে।তদন্ত শেষে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।