পাঁচবিবিতে নিউজ প্রকাশের জের ধরে সাংবাদিকের বাড়ী ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা নিরাপত্তা চেয়ে থানায় অভিযোগ

প্রকাশিত: ৪:০৯ অপরাহ্ণ , জানুয়ারি ২৯, ২০২১
জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে নিউজ প্রকাশের জের ধরে একদল সন্ত্রাসী সংবাদ সংস্থা পিবিএ ও দৈনিক দেশমা পত্রিকার সাংবাদিক বাবুল হোসেনের বাড়ী ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটিয়েছে। এ ঘটনায় ভূক্তভোগী ওই সাংবাদিক থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে নিউজ প্রকাশের জের ধরে একদল সন্ত্রাসী সংবাদ সংস্থা পিবিএ ও দৈনিক দেশমা পত্রিকার সাংবাদিক বাবুল হোসেনের বাড়ী ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটিয়েছে। এ ঘটনায় ভূক্তভোগী ওই সাংবাদিক থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
লিখিত অভিযোগে সূত্রে জানা যায়, গত মঙ্গলবার (২৮শে জানুয়ারী) “পাঁচবিবিতে গার্মেন্টস কর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগে ইউপি সদস্যসহ ২জন আটক” শিরোনামে একটি নিউজ সংবাদ সংস্থা পিবিএ ও দৈনিক দেশ মা পত্রিকাসহ ইলেক্ট্রনিক, প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়।
এই ঘটনার জের ধরে উপজেলার নন্দইল গ্রামের কামরুল ইসলামের ছেলে জাহিদ হোসেন (২০) সহ অজ্ঞাতনামা ৭/৮জন সন্ত্রানী বাহিনী মটরসাইকেল নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সাংবাদিক বাবুলের বাড়ীতে যায়। এসময় সে বাড়ীতে না থাকায় বাড়ীর মহিলাদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও হুমকি দিয়ে এসে ধরঞ্জী বাজারে তার আইপিএম টেলিকম সেন্টার নামক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে ভাংচুর করে। শুক্রবার ভূক্তভোগী সাংবাদিক নিজের ও পরিবারের নিরাপত্তা চেয়ে পাঁচবিবি থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

এ বিষয়ে পাঁচবিবি থানার ওসি পলাশ চন্দ্র দেব সাংবাদিকের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলার ঘটনার নিন্দা জানান এবং অতি সত্তর অপরাধীকে গ্রেফতারের আশ্বাস দেন।

সাংবাদিক বাবুল হোসেনের বাড়ী ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলার ঘটনায়, পাঁচবিবি প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক আজাদ আলী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক দিলদার হোসেন, নির্বাহী সদস্য প্রদীপ অধিকারী, পৌর প্রেসক্লাবের সভাপতি প্রভাষক আহসান হাবিব, হাকিমপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি গোলাম মোস্তাফিজার রহমান মিলন, সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বুলু, সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, পাঁচবিবি উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এস এম রহুল আমিন, সাধারণ সম্পাদক এস এস শামীম হোসেনসহ সাংবাদিক মহল এ ন্যাক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা ও অপরাধীকে আইনের আওতায় আনার জোর দাবী জানিয়েছেন।

Loading