বস্তিবাসীদের কর্মক্ষমতা নিয়ে মেয়রকে যা বললেন হিট অফিসার নিউজ৭১অনলাইন নিউজ৭১অনলাইন প্রকাশিত: ১:৪৭ অপরাহ্ণ , মে ৩, ২০২৪ ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেছেন, আমাদের ১১টি বস্তি আছে, চিফ হিট অফিসার আমাকে গতকাল বলেছেন— এ মুহূর্তে বস্তিবাসীর আরাম দেওয়া দরকার। বস্তিবাসী কিন্তু খেটে খাওয়া মানুষ। তারা যদি দিনে-রাতে বিশ্রাম না নিতে পারে, তা হলে কর্মক্ষমতা অনেক হারিয়ে ফেলবে এবং তাদের উপার্জনে বিঘ্ন ঘটবে।আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর উত্তরায় রিকশাচালকদের মধ্যে ছাতা, পানির বোতল ও স্যালাইন বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা জানান।আতিক বলেন, গরমে বস্তিবাসীকে স্বস্তি দিতে ৯টি কুলিং জোন করা হবে। সমাজ উন্নয়ন বিভাগকে বলেছি— ৯টি জায়গায় বস্তিবাসীর জন্য কুলিং জোন করে দিতে। কুলিং জোনে শেড থাকবে, ফ্যান থাকবে। এখানে যেন মিস্টের বন্দোবস্ত করতে পারি। সেই ডিজাইন রেডি করছি আমরা।গরমে নগরবাসীকে স্বস্তি দিতে করপোরেশনের নানা উদ্যোগের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, আমরা ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে বেলা ১১টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বিভিন্ন জায়গায় মিস্ট ছড়াচ্ছি। এ ছাড়া প্রতিটি ওয়ার্ডে কাউন্সিলরদের তিনটি করে রিকশা-ভ্যান দেওয়া হয়েছে; বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করছি আমরা। আমাদের ১০টি ব্রাউজার আছে। এই ব্রাউজার দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় আমরা পানি ছিটাচ্ছি।এ সময় বিত্তবানদের বাসার সামনে কল স্থাপনের আহ্বান জানান আতিক। তিনি বলেন, কল লাগিয়ে দিলে সবাই কিন্তু পানি খেতে পারে। পাশাপাশি দোকান মালিক সমিতি ও ব্যবসায়ী সমিতির নেতাদের ড্রিংকিং ওয়াটার সরবরাহ করার অনুরোধ জানান তিনি।নগরীর পার্কগুলোতে আর্টিফিশিয়াল মিস্ট তৈরির পরিকল্পনার কথা জানিয়ে আতিক বলেন, ইতোমধ্যে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্টের সঙ্গে কথা হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ২১টি পার্কে মিস্টার দিয়ে একটি কর্নার করে দিচ্ছি, যাতে সবাই এসে বিশ্রাম নিতে পারে। শেয়ার রাজধানীবিষয়: