জরাজীর্ণ ভবনে বিচার কাজ দেখে বিস্মিত বিচারপতি এস.এম.এ জুয়েল এস.এম.এ জুয়েল স্টাফ রিপোর্টার প্রকাশিত: ৭:১৮ অপরাহ্ণ , নভেম্বর ২২, ২০২২ পটিয়া যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আদালত পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান।এ সময় পটিয়া আইনজীবি সমিতির পক্ষ থেকে তাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়।জানা যায়, চট্টগ্রামের পটিয়া আদালতের কার্যক্রম মুন্সেফী আদালত হিসেবে শুরু হয় ব্রিটিশ সরকারের শাসনামলে ১৮৮২ সালে। এ আদালত বর্তমানে পটিয়া যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আদালত হিসেবে পরিচিত। পটিয়াসহ মোট আটটি আদালতের মধ্যে পটিয়া প্রথম, দ্বিতীয়, যুগ্ন, অতিরিক্ত আদালত এবং বোয়ালখালী, চন্দনাইশ, কর্ণফুলী, আনোয়ারা আদালতের কার্যক্রম পরিচালিত হয় এ আদালতে।প্রাচীন এ আদালটি টিনশেড ছাউনি, বাঁশের বেড়ায় ১৪০ বছরের পুরোনো।আদালতটির অবকাঠামো দীর্ঘদিন ধরে জরাজীর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকলে ও চলছে বিচারিক কাজ। বিচারপতি ওবায়দুল হাসান পটিয়া আদালতের জরাজীর্ণ বেড়ার ঘরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় বিচারিক কাজ চলছে দেখে খুবই দুঃখ প্রকাশ করেন।তিনি পটিয়া আদালতের কথা প্রধান বিচারপতি ও আইনমন্ত্রীকে জানানোর আশ্বাস প্রদান করেন এবং পটিয়া আইনজীবি সমিতিকে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস সাথে দেখা করার পরামর্শ দেন।তিনি পটিয়া আদালত বারের ১৯২০ ইং কিছু দুর্লভ ছবি সুপ্রিম কোর্ট জাদুঘরে রাখার জন্য নিয়ে যান।উক্ত অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চট্রগ্রাম জেলা ও দায়রা জজ আব্দুল আজিজ ভুইঁয়া, সহকারী জজ হেলাল উদ্দিন, হাসানুজ্জামান, তানজিলা মরিয়ম, মাহমুদ হাসান পটিয়া পৌরসভার মেয়র আইয়ুব বাবুল, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারিক রহমান, পটিয়া আইনজীবী সমিতির সভাপতি আলহাজ্ব এ. কে. এম. শাহাজাহান উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক, মাহবুবা আজমেরি মিষ্টি,অর্থ সম্পাদক মহিউদ্দিন মুহিন, সহ সমিতির অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। শেয়ার অন্যান্যবিষয়: