সাব্রুম সীমান্তে ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালুর উদ্যোগ সহকারি হাই কমিশনারের বাংলাদেশ ভারত মৈত্রী সেতু পরিদর্শন বাহার উদ্দিন বাহার উদ্দিন রামগড় প্রতিনিধি প্রকাশিত: ৬:০৭ অপরাহ্ণ , আগস্ট ১২, ২০২১ রামগড়-সাব্রুম সীমান্তে পুনরায় ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। বাংলাদেশ ভারত দুদেশের উচ্চ পর্যায়ে এ কার্যক্রম শীঘ্রই চালু করার ব্যাপারে আলাপ আলোচনা চলছে। বুধবার(১১ আগষ্ট) বিকালে ত্রিপুরায় নিযুক্ত বাংলাদেশের সহকারি হাই কমিশনার মোহাম্মদ জোবায়েদ হোসেন রামগড় সাব্রুম সীমান্তে নির্মিত বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু-১ পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের এ কথা বলেছেন। তিনি বলেন, রামগড়-সাব্রুম স্থলবন্দর চালু সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। কারণ করোনা মহামরির জন্য স্থলবন্দরের প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ ও সড়কের উন্নয়ন কাজ অনেক বিলম্বিত হচ্ছে। এসব প্রস্তুতি শেষ হতে আরও অনেক দিন লাগবে। এ অবস্থায় দুদেশের মানুষের গমনাগমনের সুবিধার জন্য ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু করার বিষয়টি দুদেশের সরকার চিন্তা ভাবনা করছেন। তিনি বলেন, সাব্রুমে ইতিমধ্যে ইমিগ্রেশন অফিস স্থাপন করে জনবল নিয়োগসহ প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। এসময় ত্রিপুরার সাব্রুমের বিধায়ক((এমএলএ) শংকর রায়, সাব্রুম মহকুমা শাসক দেবদাস দেববর্মা, ত্রিপুরাস্থ হাই কমিশনের ফাস্ট সেক্রেটারি মুহাম্মদ রেজাউল হক চৌধুরি, রামগড় উপজেলা নির্বাহি অফিসার মু. মাহমুদ উল্লাহ মারুফ, থানার অফিসার ইনচার্জ(তদন্ত) রাজীব কর, ভারতীয় ল্যান্ড পোর্ট অথিরিটির সাব্রুমস্থ ম্যানেজার দেবাশীষ নন্দি প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন। সহকারি হাই কমিশনার মি: জাভেদ মৈত্রী সেতু পরিদর্শনের আগে সাব্রুম সীমান্তে স্থাপিত সাব্রুম ইমিগ্রেশন অফিস ও অন্যান্য স্থাপনা পরিদর্শন করেন। প্রসঙ্গত: বাংলাদেশ স্বাধীনের পর ইমিগ্রেশন চেক পোস্টের মাধ্যমে রামগড়- সাব্রুম সীমান্ত পথে দুদেশের শত-শত নাগরিক গমনাগমন করতো। ১৯৮৬ সালে পার্বত্য চট্টগ্রামের অস্থিতিশীল পরিস্থিতির কারণে এ কার্যক্রম বন্ধ হয় যায়। শেয়ার খাগড়াছড়ি বিষয়: